মো: সোহেল মিয়া , গাজীপুর থেকে:
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়,শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী থানার বালুঘাট এলাকার মো: আ: আজিজের ছেলে মো: রিপন মিয়া,একজন পরিবহন ব্যবসায়ী,তিনি ব্যবসায়ীক কারনে গাজীপুর মহানগর এর গাছা থানাধীন বড়বাড়ী ( আনোয়ার এর বাড়ীতে স¦-পরিবারে ভাড়া থেকে ) র্দীঘদিন যাবৎ র্বোড বাজারে কে কে ডাবলস নামক পরিবহনের টিকেট কাউন্টার এর ব্যবসা করে আসছেন,ব্যবসায়ীক কারনে বন্ধুত্বের সর্ম্পক ঘরে উঠে মো: জনি (২৭) এর সাথে , জনি কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া থানার ,মান্দারকান্দি গ্রামের মো: জয়নালের ছেলে , তিনি গাজীপুর মহানগরের গাছা থানাধীন বড়বাড়ী , চৌধুরী র্মাকেট ( আনোয়ার এর বাড়ীতে স¦-পরিবারে ভাড়া থাকতেন ) বন্ধুত্বের সুবাদে জনির প্রায় সময় ছিলো রিপনের বাসা এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে যাতায়েত, এরি সুবাদে গত ২০-১০-২০২১ ইং তারিখ রোজ বুধবার সকালে রিপন তার বড় ভাই আমিরুল ও বন্ধু জনিকে কাউন্টারে রেখে জরুরী প্রয়োজনে তার গ্রামের বাড়ীতে যায় , রিপনের স্ত্রী চাকরীর সুবাদে বাসায় তালা দিয়ে,চাবী তার বাশুর আমিরুল এর কাছে দিয়ে অফিসে চলে যায় , সুযোগে জনি আমিরুল এর কাছ থেকে বাসার চাবী ও কাউন্টারে ব্যবহৃত মোবাইল সেট নিয়ে রিপনের বাসায় যায় , জনি সময় মতো কাউন্টারে ফিরে না আশায় ,আমিরুল জনির মোবাইলে নং -০১৯৩৩৩৬৯৯৮০/০১৯৮৯৯৪১৩৫১ নাম্বারে ফোন দিলে উক্ত নাম্বার বন্ধ পায়, বিষয়টি আমিরুলের সন্দেহ হলে , ছোট ভাই রিপন কে জানায় , রিপন ফোনে তার স্ত্রীকে বিষয়টি যানালে ,তার স্ত্রী দুপুরে ১.১০ মি: লান্সে বাসায় এসে দেখেন ,রুমে থাকা ট্রাংক ভাঙ্গা , ট্রাংকে থাকা ১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা ও ১ ভরি ৮ আনা ওজরে স্বর্নালংকার নেই। এমতাবস্থায় জনি ও তার স্ত্রী মোসা: লাবনী (২২) কে বিভিন্ন যায়গায় খোজা খুজি করে না পেয়ে জনির শশুর মোস্তফা (৫০) ও শাশুরী সাজেদা বেগম (৪৫) কে জানালে তারা কোন কর্ণপাত করেনি , এ বিষয়ে রিপন মিয়া বাদী হয়ে ,জনি(২৭) জনির স্ত্রী লাবনী (২২) শশুর মোস্তফা (৫০) শাশুরী সাজেদা (৪৫) কে অভিযুক্ত করে জিএমপি গাছা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এ বিষয়ে অভিযোগের তদন্ত কারী কর্মকর্তা গাছা থানার এস আই শাহ্ ফরিদ এ প্রতিবেদক কে জানান , রিপন মিয়া বাদী হয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে , অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনা স্থলে গিয়ে দেখি সব এলো মেলো কিন্তু ট্রাংকের তালা ভাঙ্গা ছিলোনা , তবে খোলা ছিলো , এ বিষয়ে তদন্ত অব্যহত আছে।