স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হাসান এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে একটি ভ্যানে করে দোকানে-দোকানে মাল বিক্রি করতেন। কিন্তু বিগত বছর ঋণে জর্জরিত হয়ে পড়েন তিনি। তবে কিস্তি পরিশোধের জন্য এনজিও কর্মীদের চাপাচাপির কারণেই আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন বলে পরিবার ও স্থানীয়রা জানায়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মুরাদপুর ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম বাহার।
সীতাকুণ্ড থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ বলেন, অতিরিক্ত ঋণের বোঝা সইতে না পেরে ঐ ব্যক্তি আত্মহত্যা করেন বলে জানতে পেরেছি। মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।