বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১১:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
Situs Togel yang Menggemparkan: Prediksi yang Membawa Anda ke Kemenangan Tak Terduga! ডোমারে ৭ মাসের অন্তস্বতা স্কুলছাত্রী ধর্ষন যুবক গ্রেফতার। জলঢাকায় প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্গীরা। পাঁচবিবি ছমিরণনেছা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নামেই মডেল ।। গাজীপুরে আজকের দর্পণ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ডোমারে উপজেলা পরিষদ হলরুমে চেক বিতরণ। টঙ্গী পূর্ব থানার বিশেষ অভিযানে ৬ কেজি গাঁজাসহ সহ গ্রেফতার ১ জলঢাকায় কাঁচাবাজার নিয়ন্ত্রণে ইউএনও’র মনিটরিং ৪ব্যবসায়ীর ৮০হাজার টাকা জরিমানা। গাইবান্ধায় অন্যের স্ত্রীকে নিয়ে পালালেন গণমাধ্যম কর্মী গাছা থানার বিশেষ অভিযানে ৭৮ পিছ ইয়াবাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার। গাজীপুরে মাদ্রাসা শিক্ষক কতৃক ৯ম শ্রেণীর ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভনে  ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক আটক- অভিযোগ তুলে নিতে চাপ প্রয়োগ গাউক চেয়ারম্যান আজমত উল্লাকে গাজীপুর জেলা তরুণ সংঘের পক্ষ থেকে গণসংর্বধনা দেওয়া হয়েছে। সেপ্টেম্বরের মধ্যেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন করা হবে জামালপুর সদর উপজেলা পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার শফিকুর রেজা বিশ্বাস সিরাজগঞ্জের তাড়াশ পৌর নির্বাচনে প্রার্থীদের সাথে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সন্দ্বীপে মাধ্যমিক পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক নির্বাচিত হলেন মাষ্টার দেলোয়ার হোসেন ভাঙ্গায় ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন চাঁদাবাজীতে অতিষ্ঠ সন্দ্বীপ পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের জেলেরা হাফুস’র ব্যবস্থাপনায় করোনার টিকা প্রদান কার্যক্রম উদ্বোধন বিটিআরসি’র হ্যাম রেডিও লাইসেন্স প্রাপ্তি পরীক্ষায় দিদারুল ইকবাল উত্তীর্ণ হওয়ায় চট্টগ্রামে সংবর্ধনা
বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন
https://www.facebook.com/TrustFashionbdpage?mibextid=ZbWKwL
google.com, pub-4295537314387688, DIRECT, f08c47fec0942fa0
google.com, pub-4295537314387688, DIRECT, f08c47fec0942fa0

জেল হত্যায় সরাসরি জড়িত ছিলেন জিয়া : প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৪ নভেম্বর, ২০২২, ১.২৯ পূর্বাহ্ণ
  • ১২০ জন দেখেছে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

নিজস্ব প্রতিবেদক  

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পাশাপাশি ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেল হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জিয়াউর রহমান ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন বলে দাবি করেছেন সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, হত্যা পরবর্তী কর্মকাণ্ডে সেটাই প্রমাণিত হয়। জাতীয় চার নেতাকে হত্যার মাধ্যমে বিজয়কে নস্যাৎ করার চেষ্টা হয়েছিল।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে এক অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ সব কথা বলেন।

জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে ৩ নভেম্বর জাতীয় সংসদে ওই অনির্ধারিত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনে ওই আলোচনায় অংশ নিয়ে সরকার দলীয় সংসদ সদস্যরা জেল হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করতে একটি কমিশন গঠনের দাবি জানান।

 

আলোচনায় অংশ নেন সরকারি দলের সংসদ সদস্য আমির হোসেন আমু, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মতিয়া চৌধুরী, বেনজির আহমদ, মোছলেম উদ্দীন, নাহিদ ইজহার খান ও তানভীর শাকিল জয় এবং বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ ও মসিউর রহমান রাঙ্গা প্রমুখ। বিএনপির কোনো সংসদ সদস্য এই আলোচনায় অংশ নেননি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘খুনি মোশতাক, জিয়া বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিলেন। এরাই এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ১৯৭৫ সালে ক্ষমতার পালাবদলের পর জিয়াউর রহমান সেনা বাহিনীতে থাকা মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তাদের হত্যা করেছেন। জাতির পিতার হত্যাকারীদের সাজা দেওয়ার বদলে পুরস্কৃত করেন। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের অত্যাচার নির্যাতন হত্যা করেছেন। ‘

কেন্দ্রীয় কারাগারের মতো একটি সুরক্ষিত জায়গায় কীভাবে হত্যাকাণ্ড চালানো সম্ভব? এই প্রশ্ন উত্থাপন করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর এ হত্যাকাণ্ডের বিচার যাতে না হয়, সেজন্য দায়মুক্তি দিয়ে আইন করা হয়। ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে জেলহত্যার বিচার করেছে। বিচার কাজ চলার সময় ২০০১ এ খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে এই মামলার একজন আসামিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চাকরি দিয়ে বিদেশে পোস্টিং দেওয়া হয়। তারা যে হত্যার সঙ্গে জড়িত তাদের কর্মকাণ্ডেই তা প্রমাণ হয়। ‘

জিয়া যেমন খুনিদের পুরস্কৃত করেছিলেন, তেমনই এইচ এম এরশাদও একই কাজ করেছেন বলে দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনি ফারুককে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়ে রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হওয়ার সুযোগ দিয়েছিলেন এরশাদ। অথচ ফারুক অবৈধ অস্ত্রসহ এনএসআইয়ের হাতে ধরা পড়েছিলেন। ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন অনেক বড় কথা বলেন। তিনিও ওই খুনিদের নিয়ে রাজনৈতিক দল করে ছিলেন। ‘

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একুশ বছর পর সরকার গঠন করে অনেক বাধা অতিক্রম করে আওয়ামী লীগ এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার করেছে। রায় কার্যকর করেছে। কিছু খুনি এখনো বিদেশে পালিয়ে আছে। তাদের ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। সামরিক শাসন দিয়ে যারা ক্ষমতায় আসে, তারা কখনো গণতন্ত্র দিতে পারে না। তারা মানবাধিকার কীভাবে সংরক্ষণ করবে?’

হত্যাকারীদের বিচার করে সরকার দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশে পঁচাত্তরের পর আইনের শাসন ছিল না। বিচারের বাণী নিভৃতেই কেঁদেছে। আমি নিজেও বহুবার হাইকোর্টে গিয়েছি, কথা বলেছি। বিচারের বাণী তো এখানে নিভৃতে কাঁদে। আমার বাবা, মা, ভাইয়ের হত্যার বিচার পাব না, এই দেশে এমন আইন ছিল। ক্ষমতায় আসায় এ হত্যার বিচার সম্ভব হয়েছে। ‘

বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে জাতিকে অভিশাপ মুক্ত না করলে দেশের অর্থনীতির উন্নতি করা সম্ভব হতো না বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

Comments

comments

Please Share This Post in Your Social Media

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
Close
© 2018-2022, daynikekusherbani.com- All rights reserved.অত্র সাইটের কোন - নিউজ , ভিডিও ,অডিও , অনুমতি ছাড়া কপি/ অন্য কোথাও ব্যবহার করা দন্ডনীয় অপরাধ।
Design by Raytahost.com
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com